হার্টের রোগীর খাবার তালিকা / হার্ট ভালো রাখার উপায়
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি হচ্ছে হার্টের রোগীর খাবার তালিকা নিয়ে।আমরা অনেক হয়তো জানি না কোন কোন খাবার খেলে আমাদের হার্ট ভালো থাকবে। আজকে আমরা আপনাদের মাঝে শেয়ার করব কোন কোন খাবার গুলো খেলে আপনার হার্টের জন্য সবচেয়ে বেশি ভালো হবে।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা |
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা বাজারে জনপ্রিয় ৫ টি ফল রয়েছে। যে ফলগুলো খেলে হার্টের রোগ থাকবে দূরে এবং হার্টকে রাখবে সুস্থ পরামর্শ দিলেন পুষ্টিবিদ। এমন কিছু ফল রয়েছে যে ফলগুলো হার্টের সমস্যা দূর করে জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা হার্টের রোগের আক্রান্ত সংখ্যা দিন দিন ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে।প্রচুর মানুষ এই রোগ আক্রান্ত। প্রতিটা মানুষ চাই কিভাবে হার্টের রোগ থেকে বাঁচা যায়। এমন সমস্যাটি আসলে মাথায় রাখতে হবে যে, এমন কিছু খাবার রয়েছে যা ভালো হাঁটার জন্য। কিছু ফল খেলে দূর হবে হার্টের সমস্যা।
হার্টের সমস্যার অন্যতম কারণ হচ্ছে খারাপ খাদ্যাভ্যাস খাওয়ার কারণে এবং ভুল জীবনযাত্রার জন্য।হার্টের রোগীর খাবার তালিকা তাই প্রতিটি ব্যক্তিবর্গ সতর্ক হয়ে যেতে হবে হার্টের সমস্যা নিয়ে।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা হার্ট ভালো রাখার প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছেন ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স কলকাতার প্রধান পুষ্টিবিদ মীনাক্ষী মজুমদার আপনার হার্টের সমস্যাটি দূর করতে হলে অবশ্যই এমন কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো আপনি খেতে হবে। তাই হাটের সমস্যা পরিস্থিতির সাথে মোকাবেলা করার জন্য খেতে পারেন কয়েকটি ফল।যা আপনার হার্টকে কে রাখবে ভালো।
নিচে কয়েকটি হার্টের রোগীর খাবার তালিকা দেওয়া হল যে খাবারগুলো খেলে থাক ভালো থাকবে।
হার্ট ভালো রাখার খাবার
১) আপেল
হার্ট ভালো রাখার অন্যতম সেরা একটি খাবার হচ্ছে আপেল।এই আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই ফলে আরো নারা রকমের উপাদান যেমন - ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, থিয়ামিন,নিয়াসিন,কোলেন ইত্যাদি।তাই সুস্থতা নিশ্চিত করতে খেতে পারেন খেতে পারেন এই ফল।কেননা এই ফল হার্টের রোগীর জন্য খুবই ভালো।
হার্টের রোগীর খাবার তালিকা ফল
২) পেয়ারা
পেয়ারা ফল খুবই জনপ্রিয় একটি ফল। পেয়ারা খেলে দূর থাকে হৃদরোগ। হৃদ রোগ দূর করতে খেতে পারেন পেয়ারা ফল।এই পেয়ারা ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি,আরো রয়েছে ভিটামিন বি৬।এছাড়া আরো রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম। তাই হৃদয় রোগ ভালো রাখতে আপনি খেতে পারেন পেয়ারা ফল।
হার্টের জন্য উপকারী ফল
৩) কলা
কলা খুবই সুস্বাদু একটি ফল। এ ফলটির সবাই খেতে পছন্দ করেন। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে হার্টের জন্য কলা খুবই ভালো। কলাতে রয়েছে নানা রকমের উপাদান। কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ফাইবার। আর বিশেষ করে কলাতে থাকা পটাশিয়াম আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের নিয়ন্ত্রণ করে প্রেশার। এছাড়াও আরো দেখা গিয়েছিল যে কলাতে থাকা পাইবার আমাদের শরীর স্বাস্থ্য থেকে কোলেস্টরল বের করে দেয়। হাতের সুস্থতা বজায় রাখতে আপনি খেতে পারেন কলা।
কি কি ফল খেলে হার্ট ভালো থাকে?
৪) কমলালেবু
কমলালেবু হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো একটি ফল। কমলালেবু সারা বছর পাওয়া যায়।এই ফলের বিশেষ উপাদান রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর এই ফলে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের নানা রকমের দূর করতে পারে। হার্টের অসুখও দূরে রাখে। তাই হাটের সমস্যা দূরে রাখতে আপনি খেতে পারেন কমলা লেবু।
৫) ন্যাশপাতি
ন্যাশপাতি ফলটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো একটি খাবার।ফলে রয়েছে ব্যাপক পরিমাণে ফাইবার।এই ছাড়াও আরো রয়েছে রকমের ভিটামিন উপাদান যেমন- ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি,ভিটামিন কে। বিশেষ করে এই ফলে থাকা পটাশিয়াম আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের ফ্যাশন নিয়ন্ত্রণ বেশ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি চান আপনার হৃদরোগ দূরে রাখতে তাহলে খেতে পারেন এই ন্যাশপাতি ফল।এছাড়া স্ট্রবেরি ও অ্যাভোকাডো খেলেও হার্ট ভালো থাকে।
হার্ট ভালো রাখার উপায়
হার্ট ভালো রাখার উপায় অনেকে খোঁজে বেড়াই।কিভাবে হার্ট ভালো রাখা হয়।তাই আপনি কিভাবে হার্ট ভালো রাখবেন নিচে কয়েকটি পরামর্শ দেওয়া হল।এই দশটি পরামর্শ আপনার হার্ট ভালো রাখবে।
১) যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের উচিত প্রতিনিয়ত ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখা। সাধারণত যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে বিশেষ করে তাদের উচ্চ রক্তচাপ থাকে। তাই ডায়াবেটিস থাকা সকল রোগীর উচিত সব সময় ডায়াবেটিস কে কন্ট্রোলে রাখা।
২) ধূমপান শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ধূমপান ক্যান্সার সৃষ্টি করে শরীরে। ধূমপান হাটের জন্য ক্ষতিকর। তাই হার্ট ভালো রাখার জন্য ধুমপানকে দ্রুত ত্যাগ করতে হবে। ধূমপান করার ফলে আমাদের শরীরে নানা রকমের টক্সিন পদার্থ করতে পারে। যার ফলে হার্টের সমস্যা দেখা দেয়।তাই যারা এখনো ধূমপান করেন তাদেরকে বলছি আপনি ধূমপান কে সারা জীবনের জন্য বিদায় জানিয়ে দিন। কেননা ধূমপান আপনার হাতকে নষ্ট করে।
৩) অনেকের শরীর স্বাস্থ্য অনেক বেশি ভাড়ি।যাদের শরীর স্বাস্থ্য অনেক বেশি ওজন তারা দ্রুত শরীর স্বাস্থ্যের ওজন কমিয়ে নিন।শরীর স্বাস্থ্যের অতিরিক্ত ওজন হাটের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই আপনার উচিত আপনার শরীর স্বাস্থ্যর অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমিয়ে ফেলা ব্যায়াম আর খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করে খেলে শরীর স্বাস্থ্য দ্রুত কমে যাবে। যার ফল হবে না হার্টের সমস্যা।
৪) ভারসাম্যপূর্ন ওজনের অধিকারী হতে হবে আপনাকে।ভুল করে কখনো আপনার শরীর স্বাস্থ্যের ওজন কমাতে যাবেন ওষুধ খেয়ে।স্থূলতা নানা রকমের রোগের কারণ হতে পারে।তাই শরীর স্বাস্থ্যের ওজন কমানোর জন্য আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তাহলে আপনার কোন সমস্যা হবে না।
৫) হার্ট ভালো রাখার জন্য আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। হাট ভালো রাখার জন্য ব্যায়ামের কোনো বিকল্প নেই। তাই হার্ট ভালো রাখার জন্য আপনাকে করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম।সকাল-বিকাল হাঁটাহাঁটি করা এবং হালকা একটু দৌড়ানো এই টুকু ব্যায়াম করলে যথেষ্ট। এগুলা ঘরে বসে থাকা ও করা যায়। কোন জিমে যাওয়ার দরকার নেই।
৬) অতিরিক্ত লবণ খাবেন না। পরিমাণ মতোই লবণ খাবেন সবসময়। অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার পরে আমাদের শরীর স্বাস্থ্যে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। লবণ বেশি খাওয়ার কারণে আমাদের হার্টের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই হাট সুস্থ রাখার জন্য বেশি পরিমাণে লবণ খাওয়া যাবে না। বেশি লবণ খাওয়া আমাদের পরিহার করতে হবে।
৭) চর্বিযুক্ত খাবার থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্যর রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। যা হার্ট সমস্যা হওয়ার লক্ষণ। তাই যারা অতিরিক্ত চর্রিযুক্ত খাবার খান তাদেরকে বলছি দ্রুত তা পরিহার করা।তা না হলে হার্টের সমস্যায় পরে যাবেন।
৮) আপনাকে সব সময় শারীরিক এবং মানসিকভাবে চাপমুক্ত থাকতে হবে। মাঝে শুধু অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিকভাবে থাকেন মানসিক চাপে থাকেন তাহলে সেই গুলো হৃদরোগের কারণ হতে পারে।অতিরিক্ত মানসিক চাপ শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আপনার মানসিক চাপ কমানোর জন্য বিনোদনমূলক কিছু করতে পারেন যেখানে আপনি শান্তি পাবেন। উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শখের কাজ করা, বই পড়া,খেলাধুলা করা,আড্ডা দেওয়া ইত্যাদি।
৯) অনেকে মদ প্রাণ করেন। তারা হয়ত জানে না মদ প্রাণ শরীর স্বাস্থ্যের হার্টের জন্য খারাপ।তাই যারা মদ প্রাণ করেন তারা দ্রুত মদ খাওয়া বাদ দেন।তা না হলে হার্টের সমস্যা হতে পারে। মদে রয়েছে অ্যালকোহল যেটি আমাদের শরীরের রক্তের চাপ বৃদ্ধি করে দেয়।
হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার
হার্টের জন্য যেমন রয়েছে ভালো খাবার ঠিক তেমনি রয়েছে ক্ষতিকর খাবারও। আমরা অনেকে হয়তো জানি না হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার গুলো কি কি।
হার্ট অ্যাটাক এড়াতে যে খাবারগুলো নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে বা বাদ দিতে হবে। নিচে সে খাবারগুলোর তালিকা দেয়া হলো। হার্টের রোগীদের সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে ডায়েট। তাই আপনার হার্টের সুস্থতা নিশ্চিত করতে এড়িয়ে চলতে হবে নিচের খাবারগুলো।
কোন কোন খাবারটা খাওয়া যাবে না। তার একটা তালিকা নিতে তৈরি করা হলো।
১) হার্টের জন্য ক্ষতিকর অন্যতম খাবার গুলোর মধ্যে হচ্ছে মিষ্টি জাতীয় খাবার।
২) ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার গুলো হার্টের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর খাবার।
৩) হার্টের সমস্যা বৃদ্ধি করতে পারে লবণ জাতীয় খাবার। লবণ জাতীয় খাবার হার্টের জন্য ক্ষতিকর।
৪) হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার গুলো হচ্ছে চিপস, চানাচুর বিস্কিট। এই খাবারগুলো হার্টের জন্য মোটেও ভালো নয়।
৫) হার্টের জন্য ক্ষতিকর কফি জাতীয় খাবার।তাই এটিও এড়িয়ে চলতে হবে।
৬) ডিমের ভিতরে থাকার কুসুম হার্টের রোগীদের জন্য খুবই খারাপ খাবার।
৭) হার্টের রোগীদের জন্য অত্যন্ত খারাপ খাবারটি হচ্ছে গ্রিলড মাংস।তাই এটিও খাওয়া যাবে না।
৮) হার্টের রোগীর জন্য ক্ষতিকর খাবারটিও হচ্ছে অ্যালকোহল বেভারেজ। তাই নিজের হার্টের সুস্থতা নিশ্চিত রাখতে এই খাবার ও খাওয়া যাবে না।
৯) নারকেল খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কেননা নারকেল হার্টের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
১০) হাঁটার জন্য ক্ষতিকর চিংডি।এই খাবারটাও এড়িয়ে চলতে হবে।
হার্টের রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দেশনা
হার্টের সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হলে অবশ্যই খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। আর প্রতিদিন নিয়ম করে সুষম খাদ্য খেতে হবে। হার্টের সমস্যার রোগটি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই রোগটির কারণে সারা পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। হার্ট ভালো রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে।বাংলাদেশের রোগের মৃত্যুর অন্যতম কারণগুলো হচ্ছে হার্টের সমস্যা। তাই হার্টের সুস্থতা নিশ্চিত থাকতে আমাদের দেওয়া খাবার গুলোতে এগিয়ে চলুন।
হার্টের সমস্যার লক্ষণ
আমরা অনেকে হয়তো জানি না হার্ট সমস্যার লক্ষণ গুলো কি কি।নিচে হার্ট সমস্যার ৫টি লক্ষণ দেওয়া হল।
১) শ্বাসের কষ্ট।অর্থাৎ হার্ট সমস্যার লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে আপনার শ্বাসের কষ্ট।
২) বুকে ব্যাথা।হার্ট সমস্যার লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে আপনার বুকের ব্যাথা।
৩) মাঘা ঘুরানো। এটি ও কিন্তু হার্ট সমস্যার লক্ষণে পরে।
৪) হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া বা মিস হওয়া।এটিও কিন্তু হার্টের সমস্যার লক্ষণ।
৫) ঠান্ডা ঘাম বা অতিরিক্ত ঘাম দেওয়া।অনেক সময় আমাদের শরীর থেকে ঠান্ডা ঘাম বাইির হয়।
হার্ট অ্যাটাক এর লক্ষন
৬) অতিরিক্ত কাশি যা আপনার দীর্ঘদিন ধরে লেগে রয়েছে।
৭) অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। কাজ করার সময় হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া এটি কিন্তু হার্ট সমস্যার লক্ষণ।
৮) তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে যাওয়া। কিছুক্ষণ কাজ করার পর বুকেন যদি ধড়ফড় তাহলে বুঝে নিবেন হার্ট লক্ষণের সমস্যা।
৯) অনিয়মিত পালস রেট।যা কিন্তু হার্টের সমস্যার লক্ষণে পরে।
এগুলো হচ্ছে হার্টের সমস্যার লক্ষণ। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পারছেন যে হার্ট সমস্যা লক্ষণ গুলো কি কি। আর লক্ষণগুলো দেখামাত্র বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে পরামর্শ নিবেন অতি দ্রুত।
হার্টের ঔষধের নাম
নিচে কয়েকটি হার্টের ঔষধের নাম দেওয়া হল।অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করবেন।
১) preclot tablet ( popular) ট 12
২) mibeta sr-40 tablet ট
৩) vastarel MR 60 mg tablet ট 9-10
৪) RTV 5 tablet ( Delta) ট 5
অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করবেন।
হার্টের জন্য উপকারী সবজি
হার্টের সমস্যা দিন দিন বেড়ে চলছে।তার প্রধান কারণ হল খাদ্য তালিকা ঠিক না রাখা।আপনার হার্ট সুস্থ রাখার আপনি খেতে পারেন শাকসবজি। যে শাকসবজি গুলো আপনার হার্ট ভালো সেই কয়েকটি শাকসবজি নিচে দেওয়া হল।
১) বিট খেলেই হার্ট ফিট থাকে।
২) স্কোয়াশ উপকারি
৩) শাকপাতা
৪) বাঁধাকপি
৫) ফুলকপি
৬) মিষ্টি আলু
৭) বেগুন
৮) মটরশুঁটি
৯) পালংশাক
১০) টমেটো
কি মাছ খেলে হার্ট ভালো থাকে?
আমরা অনেকে জানিনা কোথায়কার মাছ খেলে আমাদের হার্ট ভালো থাকবে।ইলিশ মাছ খাওয়া শরীর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ইলিশ মাছ আমাদের হার্ট ভালো।এক কথায় ইলিশ হার্টের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
সামুদ্রিক মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। চর্বিযুক্ত মাছেও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মেলে। অ্যারিথমিয়া এবং আরও নানা ধরনের হার্টের সমস্যার ঝুঁকি এড়াতে প্রতিদিনের ডায়েটে ছোট ও সামুদ্রিক মাছ রাখা প্রয়োজন।তাই আমাদের সকলের উচিত হার্টের সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য খেতে সামুদ্রিক মাছ।
আপনাদেরকে অনেক তথ্য দিয়েছি।আশাকরি আজকের আর্টিকেলে দেওয়া সব তথ্য আপনাদের উপকারে আসবে। কোথায় ও ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।