চিয়া সিড এর উপকারিতা / চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি হচ্ছে চিয়া সিড এর উপকারিতা নিয়ে।চিয়া সিড আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার। যা আমরা অনেকে হয়তো জানি না। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে।
চিয়া সিড এর উপকারিতা |
এখনকার সময়ে মানুষ খুবই সচেতন শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে। বিশেষ করে করোনা চলাকালীন সময় থেকে মানুষ এখন শরীর স্বাস্থ্যরপ্রতি ভীষণ নজরদারি রাখে। প্রতিদিনের খাবারের প্রতি এখন পুষ্টিগুণ নিয়ে মানুষ বেশি সচেতন। চিয়া সিড খাবার খুবই জনপ্রিয়।
চিয়া হচ্ছে সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাপতি উদ্ভিদের বীজ। এই বৃষ্টির সবচেয়ে বেশি জন্মায় আমেরিকা এবং মেক্সিকোর মরুভূমিতে।বিশেষজ্ঞরা বলছেন এ বীজটি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়।
চিয়া বীজ দেখতে তোকমা দানার মতোই।কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আসলে তোকমা নয়।চিয়া বীজ হচ্ছে কালো এবং সাদা। চিয়া বীজটি একেবারে তিলের মতো ছোট আকারের।যদিও তিল না। কিন্তু এ বীজের অসাধারণ গুনাগুন রয়েছে যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য একেবারে উপযোগী।
চিয়া বীজে কোন ভিটামিন থাকে
চিয়া সিড এর পুষ্টিগুণ
চিয়া বীজ যে কোন জাতীয় খাবারের জন্য ভালো।চিয়া সিড ডাকা হয় সুপার ফুড। এতে রয়েছে নানা রকমের ভিটামিন। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড,কোয়েরসেটিন,কেম্পফেরল,ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ও ক্যাফিকএসিড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম,আয়রন এবং দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ।এসব প্রতিটি ভিটামিন আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন রয়েছে। আর এসব ব্রিজটা মিনিট চাহিদা পূরণ করবে আমাদের শরীরে চিয়া বীজ।
তবে আমরা অনেকেই জানিনা চিয়া বীজ এর পুষ্টিগুণ কি কি রয়েছে। আরো জানি না এটি খাওয়ার নিয়ম। যার কারণে অনেকে এই সুপারফুড কে নিজের খাদ্য তালিকায় রাখছেন না। এবার তো জানলেন এই বীজের উপাদান ও ভিটামিন কি। এবার তাহলে রাখতে পারেন আপনার খাদ্য তালিকায় চিয়া বীজটি।
চিকিৎসকরা বলেছেন চিয়া বীজ হচ্ছে সুপার ফুড। এটি একটি অনেক শক্তিশালী ও পুষ্টিকর খাবার। চিয়া বীজের পুষ্টিগুণ অতুলনীয় যা দুধের চেয়ে 5 গুন বেশি ক্যালসিয়াম রয়েছে। কমলা আছে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি পরিমাণে আয়রন রয়েছে। কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম রয়েছে। মুরগির ডিমের চেয়ে তিনগুণ প্রোটিন রয়েছে। এতে রয়েছে স্যামন মাছের চেয়ে আটগুণ বেশি ওমেগা ৩।এজন্য এই খাবারকে ডাক হয় সুপার ফুড। এক কথায় খাবারটির মাঝে অতুলনীয় গুনাগুন রয়েছে। যা আমরা যেন অবাক। তাই আপনার খাদ্য তালিকায় সপ্তাহে তিন চার দিন এই খাবারটি রাখুন।
চিয়া সিড খাওয়ার সময়
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর রাতে ঘুমানো যাওয়ার এক ঘন্টা আগে বা যারা ব্যায়াম করেন তারা ব্যায়ামের 1 ঘন্টা পর চিয়া সিড খেতে পারেন। এ সময়ে খাওয়ার মাঝে আপনার শরীরের সঠিক পুষ্টিগুণ পাবেন।তাই আপনি এই নির্দিষ্ট সময়গুলোতে চিয়া বীজ খাওয়ার অভ্যাস করুন।
চিয়া সিড এর উপকারিতা
নিচে চিয়া সিড এর উপকারিতা নিয়ে বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্যের উপকারিতা দেওয়া হলো।
১) এই সুপার ফুড চিয়া সিডে আছে ওমেগা ৩। আর এই ওমেগা ৩ আমাদের শরীরে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। আমাদের শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করেন।তাই আমরা আমাদের খাদ্য তালিকায় এ সুপার ফুড রাখবো।
২) চিয়া সিড খাওয়ার পর এতে আমাদের শরীরকে শক্তিশালী করে এবং আমাদের শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে দেয় ও আমাদের শরীরের কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করে দেয়।
৩) এই এই সুপার ফুড চিয়া সিডে রয়েছে ব্যাপক পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। আর এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদানটি আছে বলেই যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো অনেক বেশি শক্তিশালী করে। আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরো বেশি শক্তিশালী করার জন্য আপনি খেতে পারেন চিয়া সিড।
৪) চিয়া সিড আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। মেটাবলিক সিস্টেম কে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করো।
৫) চিয়া সিড ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। চিয়া সিড আমাদের শরীরের ব্লাড সুগার ( রক্তের চিনি) নিয়ন্ত্রণে রাখে। যার ফলে আমাদের শরীরের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
৬) চিয়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। চিয়া সিডে থাকা ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়কে আরো বেশি শক্তিশালী ও মজবুত করে। মোট কথা হচ্ছে ক্যালসিয়াম আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৭) চিয়া সিড বীজ কোলন পরিষ্কার রাখে। যার ফলে কোলন আমাদের শরীরের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে আপনি খেতে পারেন চিয়া সিড বীজ।আর এমনিতে এই চিয়া সিড বীজ আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
৮)আমাদের শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বাহির করার জন্য চিয়া বীজ খুবই ভালো কাজ করেন। এই বিচ আমাদের শরীরের টক্সিন ( বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দিতে সহায়তা করে।
৯) অনেক সময় আমাদের পেটে গ্যাস জমে যায় যার ফলে আমাদের পেটের অবস্থা খুবই খারাপের দিকে চলে যায়। পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করতে আপনি খেতে পারেন চিয়া সিড।চিয়া সিড পেটের প্রবাহজনিত বা গ্যাসের সমস্যা দূর করে।
১০) অনেকের ঘুমের সমস্যা হয়। চিয়া সিড খেলে ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে। তাই আপনি আপনি আপনি আপনি আপনি আপনি ভালো ঘুম হওয়ার জন্য খেতে পারেন চিয়া সিড।
১১) এই সুপার ফুড চিয়া সিড আমাদের শরীরের ক্যান্সার রোধ করে। শরীর থেকে ক্যান্সার রোধ করার জন্য আপনি খেতে পারেন চিয়া সিড।
১২) অনেকের হজমের সমস্যা রয়েছে। যারা হজমের সমস্যা দূর করতেছেন তারা খেতে পারেন চিয়া সিড বীজ।চিয়া সিড হজমে সাহায্য করে করে।
১৩) আমাদের অনেকের মাঝে হাঁটু জয়েন্টের ব্যথা থাকে। হাঁটু জয়েন্টের ব্যথার দূর করতে পারে একমাত্র চিয়া সিড বীজ।তাই আপনার হাঁটু জয়েন্টে ব্যথার দূর করতে আপনি খেতে পারেন চিয়া সিড বীজ।
১৪) এই সুপার ফুড চিয়া সিড বীজ অ্যাটেনশান ডেফিসিট হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার দূর করে।এমন সমস্যাগুলো দূর করতে আপনি নিয়মিত খেতে পারেন চিয়া সিড।
১৫) চিয়া সিড বীজ ত্বক সুন্দর রাখে এবং চুল ও নখ সুন্দর রাখে।চিয়া সিড আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াই।
চিয়া বীজ কি ওজন কমায়?
অবশ্যই চিয়া সিড বীজ দ্রুত ওজন কমায়।
যারা শরীর-স্বাস্থ্যের দ্রুত ওজন কমাতে চান তারা সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানির মধ্যে দুই চামচ চিয়া সিডের সাথে দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি আপনার দ্রুত ওজন কমাবে এবং শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে। এ পদ্ধতি আপনি অবলম্বন করলে আপনি অনেক ভালো ফলাফল পাবেন।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
খাওয়ার 30 মিনিট আগে পানিতে সাধারণ তাপমাত্রায় ভিজিয়ে রাখতে হবে। চিয়া সিড নিজস্ব কোন সুস্বাদু নেই। তাই এটি খাওয়া হয় কোন শরবত বা স্মুদি, কাস্টার্ড, টক দই অন্য কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয়। তখন কিন্তু এটি নির্দিষ্ট একটা স্বাদে পরিণত হয়। এভাবে আপনি চিয়া সিড খেলে ভালো একটা উপকার পাবেন। কোন কিছু খাবারের নিয়মটা হচ্ছে বেস্ট।
চিয়া সিডের অপকারিতা
প্রতিটি খাবারের ভালো দিক খারাপ দিক উভয়টি থাকে। আমরা অনেকে হয়তো জানি না চিয়া সিডের কিছু অপকারিতা আছে যে।চিয়া সিডের কিছু অপকারিতা নিচে দেওয়া হলো।
চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা
১) চিকিৎসকরা বলেছেন চিয়া সিড প্রোটেস্ট ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই এটি সীমিত পরিমাণে ব্যবহার করতে হবে ও সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। নিয়মের বাইরে খেতে গেলে সমস্যা হবে।
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
২) আপনি যদি বেশি পরিমাণে চিয়া সিড বীজ খান তাহলে আপনার পেটে সমস্যা হবে।কারণ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। তাই এটি অল্প পরিমাণে খাওয়ার সকলের জন্য উচিত। এটি খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে এটি খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
৩) অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে চিয়া সিড বীজ খেলে অস্বাভাবিকভাবে দ্রুত গতির সাথে আমাদের শরীরের স্বাস্থ্য কমে যাবে।তাই এটি কখনো বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।
৪) চিয়া সিড আমাদের সকলের শরীর-স্বাস্থ্যের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ কমায়। আর আপনি যদি অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খান তাহলে রক্তচাপ বেশি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এটি অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে কখনো খাবেন না।
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়া যাবে কি না?
আমাকে গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড বিষ খেতে চাই না। খেতে চাইলেও তারা ভয়ে খায় না। কেননা তারা মনে করেন গর্ভ অবস্থায় চিয়া সিড বীজ খাওয়া যাবে না। এই ব্যাপারে তারা জানে না বিদায় খেতে চাই না। গর্ভাবস্থায় আপনি চিয়া সিড খেতে পারবেন এটা আপনার কোন সমস্যা হবে না। প্রকৃতপক্ষে এটি এটি আপনার সুস্থ প্রসব হওয়ার সম্ভাবনা কি বৃদ্ধি করে তুলতে পারে। 100 গ্রাম চিয়া সিড বীজের মোটামুটি প্রায় 20 গ্রাম প্রোটিন সরবরাহ করে থাকে।
এক চামচ চিয়া বীজ আপনি সেবন করলে পাবেন 3 গ্রামের মতো প্রোটিন। এই চিয়া সিডে রয়েছে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। এই দুটি উপাদান আয়রন এবং ক্যালসিয়াম একটি সুস্থ স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার জন্য অপরিহার্য। আপনি নিঃসন্দেহে খেতে পারেন গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড বীজ।তবে বেশি পরিমাণে খাবেন না।
চিয়া সিড ১ কেজির দাম কত?
চিয়া সিড আমাদের সকলের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি।তাই আমাদের কাছে এই বীজটি এত দরকারী। আমরা অনেকেই জানিনা এই চিয়া সিত ১ কেজির দাম কত? এখনকার বর্তমান বাজারে ১ কেজি চিয়া সিড এর দাম ২৮০০ টাকা।এ মূল্য দিয়ে আপনি পাবেন একেবারে ভালো মানের চিয়া সিড বীজ।
বাচ্চাদের চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
বাচ্চাদের চিয়া সিড বীজ কিভসবে খাওয়াতে হয় আমরা অনেকে সঠিক ভাবে জানিনা।তাই আজ আমরা আপনাদেরকে বলল কিভাবে শিশুদেরকে চিয়া সিড বীজ খাওয়াবেন।
শিশুদেরকে যখন আপনি চিয়া সিড বীজ খাওয়াবেন তখন খুব সাবধানে খাওয়াবেন। কারণ এটি শিশুর গলায় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য এটি সতর্কতার সাথে খাওয়াতে হয়।
আপনি চাইলে খাবারের সাথে চিয়া সিড বীজ শিশুদেরকে খাওয়াতে পারেন। দুধের সাথে মিশিয়ে চিয়া সিড বেশ বাচ্চাদেরকে খাওয়াতে পারেন। তবে আপনারা এক বছর বয়সী বা এক বছরের কম শিশুদের না খাওয়ানো ভালো চিয়া সিড বীজ।
আদা চামচ থেকে শুরু করে এক চামচ পর্যন্ত শিশুদেরকে খাওয়াতে পারবেন চিয়া সিড বীজ। আপনি চাইলে বেলেন্ডার মেশিনে চিয়া সিড বীজ একেবারে ফিনিশিং করে যেকোনো তরল জাতীয় বা মিষ্টি জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে বাচ্চাদেরকে খাওয়াতে পারেন। এভাবে আপনি খাওয়াতে পারেন আপনার বাচ্চাদেরকে চিয়া সিড বীজ।
এক থেকে 10 বছর বয়সের শিশুদেরকে সর্বোচ্চ এক চামচ করে খাওয়াতে পারেন চিয়া সিড বীজ। এই সুপার ফুড যেহেতু খুবই জনপ্রিয়তা রয়েছে তেমনি রয়েছে তার পুষ্টিগুণে ভরপুর। আর এই খাবারটি ছোট বয়স থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। তাই আপনিও চাইলে এ সুপার ফুডটি খেতে পারেন।
চিয়া সিড কি পরিমাণ ক্যালরি থাকে?
চিয়া সিডে রয়েছে ক্যালরি।যা আমাদের অনেকেরি অজানা। চিয়া সিডে প্রতি আউন্স এর মাঝে রয়েছে ৯.৭৫ গ্রাম খাদ্যআঁশ এবং রয়েছে ৪.৬৯ গ্রাম প্রোটিন। সেখানে খাদ্য শক্তি রয়েছে ১৩৮ ক্যালরি।এইগুলো হচ্ছে চিয়া সিডের ক্যালরি শক্তি।
আমাদের শেষ কথা
এই ছিল আমাদের আজকে আর্টিকেল।ইতিপূর্বে আপনারা জেনে গেছি আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে চিয়া সিড বীজের বিভিন্ন উপকারিতা এবং অপকারিতার সম্পর্কে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের সবার উপকারে আসবে।সবাই ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।