লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম - ব্যায়াম

 আমাদের আজকের লিখে টি হচ্ছে লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম নিয়ে। আমরা হয়তো জানি না কিভাবে লম্বা হব। তবে এমনই কিছু ব্যায়াম আছে যে ব্যায়ামগুলো মাধ্যমে আমরা অতি দ্রুত লম্বা হতে পারব। 

একটি সঠিক পরামর্শ মানুষের জীবনকে বদলে দেয়। দ্রুত লম্বা হওয়ার জন্য এমন কিছু ব্যায়াম আছে সেগুলো আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। 

লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম

লম্বা হওয়ার জন্য আরো কিছু খাদ্য রয়েছে যে খাদ্যগুলো পুষ্টিগুণে ভরপুর। আর এই খাবারগুলোর মাধ্যমে আপনাকে দ্রুত লম্বা হতে সাহায্য করবে। 

দ্রুত লম্বা হওয়ার ব্যায়াম

দ্রুত লম্বা হওয়ার জন্য কিছু ব্যায়াম মনে করা যেতে পারে। নিচে অনেক গুলো ব্যায়াম দেওয়া হল। যে ব্যায়ামগুলোর মাধ্যমে আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে। 

লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম

১। স্কোয়াট: 

ব্যায়াম করা প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।স্কোয়াট এটি পা এবং হাঁটু এলবো এবং শুলক পশ্চিম দিকে থাকে। শুরুতে পাঁচ সেকেন্ড ধরে থাকুন এবং সেদিন প্রতিদিন বাড়ানো যেতে পারে।এটি একটি অন্যতম ব্যায়াম। 

২। ভাঁজ দিয়ে চলা: 

ব্যায়াম মানুষকে লম্বা হতে সাহায্য করে। সামনের পাশে হাত নিয়ে উপরের দিকে ভাঁজ দিয়ে হাঁটতে থাকুন। এটি হাঁটা ও লম্বাই বাড়াতে সাহায্য করে।ব্যায়াম মানুষের শরীর স্বাস্থ্য ঠিক আছে। তাই ব্যায়ামের গুরুত্ব অপরিসীম। 

৩। হাঁটা: 

প্রতিদিনের হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য কিছুটা সাহায্য করবে। প্রতিদিন মিনিমাম ৩০ মিনিট হাঁটা করা উচিত। এটি কন্ডিশনিং বা উইজার্ড স্টেপ হিসেবে কাজ করে যা শরীরের লম্বাই বাড়ানোতে সাহায্য করে।তাই প্রতিদিন সকালে কমপক্ষে 30 মিনিট হাঁটাহাঁটি করুন। এটা আপনার শরীরের জন্য ভালো হবে। তেমনি লম্বা হওয়ার জন্য সহ্য করবে। 

৪।পাশাপাশি ভাব চাপানো:

জীবনের জন্য ব্যায়াম কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  দুটি দেয়ালের সাহায্যে অবস্থিত হওয়া একটি স্থানে দুই হাত দিয়ে পাশাপাশি ভাব চাপানো যায়।আপনি যদি আপনার শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে চান তাহলে নিয়মিত একটু হলেও ব্যায়াম করুন। 

৫। চক্রবর্তী ব্যায়াম: 

লম্বা হওয়ার জন্য আরো একটি অন্যতম ব্যায়াম হলো চক্রবর্তী ব্যায়াম। দুটি হাত দিয়ে শুলক ঘুরানো একটি ব্যায়াম যা লম্বাই বাড়ানোর সাথে সাথে শরীরের অংশ ভারী হওয়ার কারণে লম্বা বাড়ায়।তাই লম্বা হতে এই ব্যায়ামটি করুন। 

৬) ৬। স্ট্রেচিং: 

নিচে বা উপরে হাত বা পা নিয়ে স্ট্রেচিং করা যায়। এটি শরীরের কম্পন মজুত করে স্থির থাকতে সাহায্য করে।স্ট্রেচিং ব্যায়ামটি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে 5 মিনিট করুন। দেখবেন আপনার শরীর অনেক আরাম লাগছে। 

৭। সোজা করা পোস্টার:

লম্বা হওয়ার জন্য কোন মেডিসিন ছাড়া কার্যকারী উপায় গুলো হচ্ছে এসব ব্যায়াম। কেননা এসব ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুত লম্বা হওয়া যায়। আপনার শব্দগুলি সাথে সাথে প্রতিদিন সোজা করে বসার চেষ্টা করুন। এটি আপনার শরীরের মাথা, গলা, স্পাইন এবং পিঠ সঠিক অবস্থানে থাকতে সাহায্য করে।মানুষ এখন আর আগের মত ছোট হয়ে থাকুক চাই না। তাই মানুষ দ্রুত লম্বা হওয়ার জন্য উপায় গুলো প্রতিনিয়ত খুঁজে বেড়াই ভার্চুয়াল জগতে। 

দেখবেন উপরের এই ব্যায়াম গুলো আপনার শরীরে কার্যক্ষমতার বৃদ্ধি করে দেবে এবং লম্বা হওয়ার জন্য অনেক বেশি ভূমিকা পালন করবে। এই সব ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যের সাথে সাথে লম্বা বাড়ানোর কাজে সাহায্য করবে। তবে মনে রাখবেন, যখন নিয়মিত ব্যায়াম করবেন, আপনার শরীর অন্যান্য স্বাস্থ্যসম্বন্ধীয় সুবিধাও থাকবে।তাই নিজের শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। কেননা ব্যায়াম প্রতিটা মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  তাই সাম্প্রতিক পরামর্শ মেনে চলে এবং কোনো সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

দ্রুত লম্বা হওয়ার জন্য আরো কিছু উপায় রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে খাদ্য। সঠিক খাবার আর সঠিক পুষ্টিকর খাবার খেলে মানুষ দ্রুত লম্বা হয়। নিচে দ্রুত লম্বা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের সম্পর্কে আলোচনা করা হলো 

লম্বা হওয়ার জন্য আপনি নিম্নলিখিত খাবার সমূহ খেতে পারেন:

১) প্রোটিনের খাবারসমূহ

অনেক সময় দেখা যায় ভিটামিনযুক্ত খাবার না খাওয়ার কারণে লম্বা হয়না। তাই লম্বা হওয়ার জন্য অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। প্রোটিনের খাবারসমূহ মাংস, চিকেন, ফিশ, ডাল, এগ ইত্যাদি। এগুলি আপনার শরীরের মাংসপেশী প্রস্তুত করবে এবং লম্বা হওয়ায় সাহায্য করবে।

২) ভিটামিনের খাবারসমূহ:

আমাদের শরীরে ভিটামিন প্রয়োজন আছে। কেননা শরীরে ভিটামিন না থাকলে আমরা দিনে দিনে রোগা ক্লান্ত হয়ে যাব।  সবজি এবং ফলের খাবার লম্বা হওয়ার জন্য দরকারী। শাকসবজি খাবার সমূহ একটি ভাল উদাহরণ।শাকসবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। যে ভিটামিন গুলো আমাদেরকে দ্রুত লম্বা হতে সাহায্য করবে। 

৩) স্ট্রেচ করার পর প্রোটিনের শেষে খাবার খেতে পারেন, যেমন পাস্তা, রাইস, ব্রেড, ওটস ইত্যাদি।লম্বা হওয়ার জন্য এবং শরীর সুস্বাস্থ্যের জন্য এই খাবার গুলো খাওয়া উচিত। 

৪) পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ। পানি আমাদের শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক আছে। পানি আমাদের মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে। তাই দিনে কমপক্ষে হল  ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।

৫) মটি ও খাবারের পরিমাণ সঠিক হওয়া প্রয়োজন। খেতে অধিক হিস্টামিন উৎপাদিত হয় যা পাঁচনে সমস্যা উৎপন্ন করতে পারে।

৬) নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন।এটি আপনার শরীরের বৃদ্ধি ও প্রগতি বানটি করবে। লম্বা হওয়ার জন্য আপনার শরীরের পর্যাপ্ত স্বপ্ন প্রয়োজন। দিনে কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুম নিন।

৭) সকালে নিয়মিত নাশতা করুন। সবচেয়ে ভালো উত্তরপ্রদ নাশতা হল ডেইরি প্রোডাক্টস।ডেইরি প্রোডাক্টস গুলোতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আছে।

৮) খাদ্যে আরগানিক খাদ্যপণ্য ও ফল ব্যবহার করা উচিত। স্বস্ত্য খাবার আপনার শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

৯) নিয়মিত ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে খুব ভালো।ভিটামিন শরীরের জন্য ভালো। তাই শরীরে নিয়মিত ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে আরো ভালো হয়। 

১০) দূর্যোগের কারণে লম্বা হওয়া সম্ভব না। আপনার শরীর এবং মন দুর্বল না করতে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পালন করুন।তাই নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খান। যে খাবার গুলোতে বেশি পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। 

আমাদের শেষ কথা 

শেষ করে, লম্বা হওয়া কোন একটি সমস্যা নয়। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর একটি জীবনযাত্রা পালন করলে আপনি নিশ্চিতভাবে লম্বা হতে পারবেন।একটা মানুষ লম্বা হওয়ার জন্য পরিবেশ এবং সঠিক খাবার অনেকটা সুনিশ্চিত করে। উপরের সবগুলো তথ্য আপনাকে দ্রুত লম্বা হতে সাহায্য করবে।